২০১৫ সালে মাল্টার পাসপোর্ট পেতে প্রায় ১০ কোটি টাকা বিনিয়োগের চেষ্টা করেন টিউলিপ সিদ্দিকের চাচী শাহীন সিদ্দিক ও চাচাতো বোন বুশরা সিদ্দিক। তবে দুর্নীতির অভিযোগের কারণে পাসপোর্ট পাননি। হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রতিষ্ঠানটি তাদের সম্পদের উৎস ও সংশ্লিষ্ট কোম্পানির তথ্য নিয়ে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আবেদন বাতিল করে। এছাড়া বুশরা পড়াশোনা শেষে লন্ডনে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কেনেন, যা তার বাবা-মা থেকে পাওয়া অর্থে কেনা বলে ধারণা করা হয়।