২০০৮ সালের নির্বাচনী হলফনামা অনুযায়ী, সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান ঋণগ্রস্ত ছিলেন। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তিনি চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আদায় করেন। ১৬ বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকার বেশি চাঁদা নিয়েছেন তিনি। শ্রমিকদের কল্যাণে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে, নিজস্ব স্বার্থে অর্থ সংগ্রহে ব্যস্ত ছিলেন। এই চাঁদাবাজি দেশের পরিবহন খাতকে অস্থির করে তুলেছে।